Friday, July 27, 2012

পাঁচফোড়নে সবজি


উপকরণ :

শীতের সবজি ১০০০ গ্রাম
পাঁচফোড়ন ১ চা চামচ
টমেটো ৩ টা
আদাবাটা ১/২ চা চামচ
হলুদ সামান্য
কাচামরিচ স্বাদমত
লবন স্বাদমত
চিনি স্বাদমত
পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ
রসুন কুচি ১ চা চামচ
আদা কুচি ১ চা চামচ
তেল প্রয়োজনমত
ধনেপাতা প্রয়োজনমত
পানি প্রয়োজনমত
শুকনা মরিচ ৩ টা

প্রণালী :

তেল গরম করে শুকনা মরিচ পুড়ে নিতে হবে |
এবার রসুন ও আদা কুচি পাঁচফোড়ন ভাজা হলে পেঁয়াজ দিয়ে নরম করে ভেজে সব সবজিসহ লবন হলুদ ও টমেটো দিয়ে অল্প আঁচে সেদ্ধ করে রান্না করতে হবে |
নামানোর আগে ধনেপাতা ও চিনি ছড়িয়ে আরো একটু দমে রেখে নামাতে হবে |

Courtesy: Bengali Recipe

মাগুর মাছের ভর্তা


উপকরণ :

মাগুর মাছ ১ টা মাথা ছাড়া
পেঁয়াজ কুচি ১/২ কাপ
শুকনো মরিচ ৭-৮
হলুদ ১/২ চা চামচ
রসুন ২ কোয়া
লবন স্বাদমত
ধনেপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ
তেল প্রয়োজনমত

প্রণালী :

মাগুর মাছ ভালো করে ধুয়ে হলুদ মেখে তেল গরম করে অল্প আঁচে ভাজুন |
মাছ ভাজা হয়ে গেলে নামিয়ে নিয়ে ঠান্ডা করে কাঁটা বেছে নিন |
পেঁয়াজ শুকনো মরিচ অল্প তেলে হালকা করে ভেজে নিন |
হালকা বাদামী রং ও নরম হয়ে এলে নামিয়ে নিন |
রসুন কোয়া ও ভাজে নিন |
এবার সব একসাথে মিশিয়ে ভর্তা বানিয়ে নিন |

Courtesy: Bengali Recipe

Thursday, July 5, 2012

ক্রাঞ্চি মাঞ্চি ফিশ বাইট



উপকরণ : তেলাপিয়া মাছ ৫০০ গ্রাম, সরিষা গুঁড়ো ১ চা চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, আদা বাটা ২ টেবিল চামচ
রসুন বাটা ১ চা চামচ, মরিচ গুঁড়ো ১ চা চামচ, কর্ন ফ্লাওয়ার পরিমাণমতো, ডিম ১টি, গোলমরিচ গুঁড়ো অল্প, তেল ১ কাপ, লবণ স্বাদমতো, বিস্কুটের গুঁড়ো ১ কাপ (টোস্ট)।



যেভাবে তৈরি করবেন
১. মাছ ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।
২. তেল ছাড়া সব উপকরণ দিয়ে মাছ মাখিয়ে ৩০ মিনিট রাখুন।
৩. মাছের গায়ে বিস্কুটের গুঁড়ো মাখিয়ে তেলে মচমচে করে ভেজে নিন।
৪. সসের সঙ্গে পরিবেশন করুন।


সংগ্রহ
মাছ

লাউশাক ভর্তা



উপকরণ : লাউয়ের পাতা ৬-৭টা, নারকেল কুড়ানো ৪ চা চামচ, সরিষা ২ চা চামচ, সেদ্ধ কাঁচামরিচ ২টা, প্রয়োজনমতো লবণ।

প্রণালী : লাউশাক ভালো করে ধুয়ে সেদ্ধ করুন। শাকের সাথে কাঁচামরিচও সেদ্ধ করুন। শাক সেদ্ধ করে পানি ঝরিয়ে নিন। এবার নারকেল কুড়ানো, সরিষা, লবণ, সেদ্ধ করা শাক ও কাঁচামরিচসহ পাটায় পানি ছাড়া বাটুন।

রেসিপিঃ জামাল ভাই 

Begun tok

Begun tok .

korai e sliced garlic,methi,mouri,kalojeera,jeera,shukna morich diye bhajte hobe,,then sugar,salt diye tetul panite gulaye korai te dite hobe....use Mustard oil. kichhukhon chulye bhajar por...begun holud r lobon diye bhaja er upore tetuler sauce ta dhele dite hobe...then bhaja piyaz upore diye ..dish ta oven e 10 minute 130 degree te bake korte hobe.thts it

Courtesy: Fariya Afroz ( Page Fan)

ফালুদা

ফালুদা বানানোর উপকরণঃ

১/ ১ কেজি খাটি (!) গরুর দুধ
২/ নুডুলসঃ স্যুপের বাটির ১ কাপ
৩/ সাবু দানাঃ স্যুপের বাটির ১/২ কাপ
৪/ জেলোটিন পাউডারঃ ১ প্যাকেট
৫/ আপেলঃ আধা কেজি
৬/ কলা - ৬ টি
৭/ লাল আঙ্গুর - ২০০ গ্রাম
৮/ খোরমা - ২০০ গ্রাম
৯/ চিনি - ১ টেবিল চামচ
১০/ আইসক্রিম - প্রতি বাটিতে ১ চা চামচ
১১/ অন্যান্য - ভ্যানিলা এসেন্স, গোলাপ জল

বানানোর পদ্ধতিঃ
প্রথমে দুধ জ্বাল দিয়ে চার ভাগের তিন ভাগ করতে হবে। জ্বাল দেয়ার সময় চিনি পুরোটাই ঢেলে দিতে হবে। এ ছাড়া জ্বাল দিয়ে নামানোর আগে তিন-চার ফোটা ভ্যানিলা এসেন্স আর গোলাপ জল দিতে হবে

নুডুলস সবটুকু সিদ্ধ করে নিতে হবে। নুডুলস সিদ্ধ করতে পাত্রে পানি ফুটিয়ে নিয়ে তাতে সবটুক নুডুলস ঢেলে দিতে হবে। সর্বোচ্চ ৫ মিনিট লাগবে সিদ্ধ হতে।

সাবু সবটুকু বাটিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। ৫-৭ মিনিট পর নিয়ে সিদ্ধ করতে হবে। ১/২ বাটি সাবু সর্বোচ্চ ১ - ১ ১/২ গ্লাস পানি দিয়ে সিদ্ধ করতে হবে। সাবু দানা সিদ্ধ হলে তা সাদা থেকে পুরোপুরি স্ফটিক এর মত হয়ে যায়। সিদ্ধ হলে তা পাত্রে নামিয়ে ঠান্ডা করতে হবে।

জেলোটিন পাউডার এর প্যাকেট এর নির্দেশিকা অনুযায়ী জেলোটিন তৈরি করতে হবে। সাধারণত সুপার শপ গুলোতে যে জেলো পাউডার এর প্যাকেট গুলা পাওয়া যায় তার পুরা এ প্যাকেট এক গ্লাস গরম পানিতে গুলে ভালোভাবে নাড়াচাড়া করতে হবে। কিছুক্ষণ পর আরো এক গ্লাস ঠান্ডা পানি ঢালতে হবে।

জেলো মিশ্রণ স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আসলে ফ্রিজ এ রেখে দিতে হবে। ঘন্টাখানেক রেখে দিলে জমাট বেধে যাবে।

এছাড়া দুধ, সাবু সিদ্ধ ও নুডুলস আলাদা পাত্রে ফ্রিজ এ রেখে দিতে হবে।

এর পর ফল গুলা (কলা, আপেল, লাল আঙ্গুর, খোরমা) কেটে আলাদ পাত্রে রাখতে হবে।

পরিবেশনঃ প্রতি বাটিতে শুরুতে কলা আর আপেল কাটা দিতে হবে। এর পর নুডুলস, সাবু সিদ্ধ পরিমাণমত দিয়ে দুধ ৪ টেবিল চামচ দিয়ে তার উপর জেলোটিন কিউব করে কেটে দিতে হবে।
এর উপর লাল আঙ্গুর, খোরমা এবং অন্যান্য রঙ্গিন ফল যেমন বেদানা ২-৩ টুকরা দিতে হবে।
সব শেষে ১ চামচ করে আইসক্রীম দিয়ে দিতে হবে। যেহেতু এটা আমার ফ্রুট ককটেল তাই আমার পছন্দ স্ট্রবেরী আইসক্রীম।



Courtesy: Ranna Banna

টমেটো চিংড়ি মালায়কারি



উপকরণ: বড় মাঝারি চিংড়ি ২০০ গ্রাম (ধুয়ে বেছে নেওয়ার পর), সবুজ কাঁচা মরিচ চেরা ২টি, লাল কাঁচা মরিচ চেরা ২টি, হলুদ গুঁড়ো সিকি চা-চামচ, টমেটো ৩টি (প্রতিটি লম্বায় ৪ টুকরো করতে হবে)। মরিচ গুঁড়ো ১ চা-চামচ, লবণ আধা চা-চামচ অথবা স্বাদ অনুযায়ী, চিনি ১ চা-চামচ, নারকেলের দুধ ২ কাপ, গোটা জিরা সিকি চা-চামচ, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, ধনেগুঁড়ো সিকি চা-চামচ, জিরা গুঁড়ো আধা চা-চামচ, পেঁয়াজ বাটা সিকি কাপ, সরিষার তেল সিকি কাপ।

প্রণালি: ফ্রাইপ্যানে তেল গরম করে সামান্য লবণ ও হলুদ মাখিয়ে মাছগুলো ভেজে তেল ছেঁকে উঠিয়ে রাখুন। মাছ ভাজার একই তেলে গোটা জিরার ফোড়ন দিয়ে আদা ও পেঁয়াজ বাটা দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে ১ কাপ নারকেলের দুধ দিন। আরও কিছুক্ষণ কষাতে হবে। তারপর মসলা থেকে তেল ছাড়া শুরু হলে জ্বাল কমিয়ে লবণ ও চিনি দিয়ে হালকা নেড়ে হলুদ, মরিচ, ধনে ও জিরা গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিন। সামান্য গরম পানি দিয়ে কষান। এবার বাকি ১ কাপ নারকেলের দুধ দিয়ে হালকা নেড়ে চিংড়ি মাছগুলো দিয়ে দিন। চুলার আঁচ সামান্য বাড়িয়ে নেড়ে ঢেকে দিন। পাঁচ মিনিট পর ঢাকনা খুুলে নাড়ুন। তারপর টমেটো দিয়ে আরও পাঁচ মিনিট ঢেকে রান্না করুন। পাঁচ মিনিট পর ঢাকনা খুলে যখন মাছের গায়ে ঝোল মাখা মাখা হবে, তখন চেরা কাঁচা ও পাকা মরিচ দিয়ে ঢেকে চুলা বন্ধ করে দিন। ১০ মিনিট পর ঢাকনা খুলে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন।



Courtesy: Ranna Banna

ফ্রেঞ্চ ফ্রাই

ফ্রেঞ্চ ফ্রাই মুচমুচে করার দুটো রেসিপি পেলাম। দুটোই দেয়া হোল। আপণারা করে দেখতে পারেন কোনটা বেশী মুচমুচে হয়। 
১) Alo ektu mota charkona,lomba kore kete nia nun r ek chutki holud panite adha shiddho korte hobe,chaknite nia valo kore pani jhorate hobe.1ta plate a nia alur gaye dim phetano makhate hobe,pore alur upore atta/moyda chitie dite hobe.ebar gorom tele vajun.

রেসিপি দিয়েছেনঃ COOK WORM FERDOUS


২) যা যা লাগবেঃ
১। ১ কেজি ফেঞ্চ ফ্রাই শেপ এর আলু
২। ১ চা চামচ লবণ
৩। ১ টেবিল চামচ ভিনেগার
৪। ২ চা চামচ বিট লবণ
৫। ভাজার জন্য তেল

রান্না প্রণালীঃ
আলু কেটে তাতে লবণ ও ভিনেগার মাখাতে হবে। পানি গরম করে তাতে আলু গুলা ছেড়ে দিতে হবে। ১০-১২ মিনিট সিদ্ধ করে ছাকনি পাত্রে নামিয়ে ছেকে পানি ফেলে দিতে হবে। আলু ঠান্ডা হতে দিয়ে যে পাত্রে ভাজব তাতে ডুবোতেল এ ভাজার পরিমাণ তেল দিয়ে গরম করতে হবে।

একটা জিনিস মাথায় রাখতে হয় তেল এর তাপমাত্রা ৩৭০-৩৮০ ফারেনহাইট হলে ভাজি করার কাজটা ভাল হয়।[রেসিপি ব্লগ থেকে পাওয়া এবং নিজের অভিজ্ঞতায় মিলিয়ে নেয়া।] যারা হোটেল-রেস্টুরেন্ট এ রান্না করে তারা থার্মোমিটার দিয়ে এই তাপ ধরে রাখতে পারে। আমরা যারা বাসা বাড়িতে রান্না করি তারা কিছু conventional method ফলো করতে পারি। যেমনঃ সয়াবিন তেল এর স্ফুটনাংক প্রায় ৪৮০ ফারেনহাইট। সুতরাং তেল গরম হয়ে যখন ধোয়া উড়তে থাকে বুঝতে হবে তেল এর তাপমাত্রা এখন ৪৮০ ফারেনহাইট! এ সময় চুলার জ্বাল কিছুটা কমিয়ে রাখলে আধা মিনিট পর কাঙ্খিত তাপমাত্রায় পৌছান যায়।

এরপর তেল এ সব আলু ছেড়ে দিতে হবে। কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে ঠিক ১ মিনিট এর ভিতর নামিয়ে ফেলতে হবে। তেল ছাকনি দিয়ে ছেকে ফেলতে হবে। এরপর পুরাপুরি তেল ছাকার জন্য আলু গুলা টিস্যুর উপর বিছিয়ে রাখতে হবে। তাতে অতিরিক্ত তেল দূর হয়ে যাবে

এরপর আলু একটা পাত্রে নিয়ে ডীপ ফ্রিজ এ রাখতে হবে অন্ততঃ ৩-৪ ঘন্টার জন্য। [এইডাই হল আসল মজা! ]

তারপর আবার তেল চুলায় দিয়ে আগের নিয়মে গরম করে নিতে হবে। এরপর ডীপ ফ্রিজ থেকে আলু বের করে তা গরম তেল এ ছেড়ে দিতে হবে।
সাবধানতাঃগরম তেল এ পানি পড়লে গরম তেল এর ছিটা চারিদিকে ছিটতে থাকে, যা গায়ে লাগলে ফোস্কা পড়তে পারে। আলু ডীপ ফ্রিজিং করায় এর গায়ে পানি লেগে থাকে। এ কারণে আলু গরম তেল এ ছাড়ার সময় হাতে গ্লাভস পড়ে নিরাপদ দূরত্বে থেকে ছাড়া ভাল।

আলু তেল এ দেয়ার পর কিছুক্ষণ পর নাড়াচাড়া করতে হবে। এভাবে ৪-৫ মিনিট ভাজার পর নামিয়ে তেল ছেকে ফেলতে হবে।

এরপর ফ্রেঞ্চ ফ্রাই এর বীট লবণ ছিটিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন টমেটো সস দিয়ে।



Courtesy: Ranna Banna

ক্যাশোনাট স্যালাদ



উপকরণ: চিকেন কুচি ১ কাপ,মেয়নেজ আধা কাপ, টমেটোর ২টি, ডিম সিদ্ধ ২টি, কাজু বাদাম আধা কাপ, লেটুস পাতা ২টি,মটরশুঁটি সিদ্ধ আধা কাপ, বাটার ২ টেবিল চামচ। 

যেভাবে তৈরি করবেন: বয়েল করা মুরগীর বুকের অংশ থেকে মাংসগুলো লম্বা লম্বা করে ছাড়িয়ে নিন। কুচি করে কাটুন। বাটারে চিকেন ভেজে নিন। সিদ্ধ ডিম কুচি করে কেটে নিন। কিছুটা লেটুস পাতা কুচি করে কেটে নিন। টমেটোর কুচি করে কেটে নিন।কাজু বাদাম হালকা ভেঙ্গে নিন। এবার মুরগী, পেঁয়াজ, ডিম, মেয়নেজ টমেটোর এবং মটরশুঁটি ও কাজু বাদাম মিক্স করুন। এবার তৈরি হয়ে গেল ক্যাশোনাট স্যালাদ। 


Courtesy: Ranna Banna (Facebook Page)

বাহারি বেগুন ভর্তা

উপকরণ: বেগুন ১টি (বড় সাইজ), সরিষা বাটা ১ চা চামচ, পোস্তদানা ১ চা চামচ, নারকেল মিহি বাটা ২ চা চামচ, টমেটো কুচি ১ কাপ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, মেথি আধা কাপ, সরিষার তেল ২ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচ কুচি ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি: বেগুনের গায়ে তেল মাখিয়ে পুড়িয়ে নিতে হবে। এবার পানিতে রেখে খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে একটু ছেনে নিতে হবে। কড়াইয়ে তেল দিয়ে মেথি ফোড়ন দিয়ে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে একটু নরম হলে টমেটো দিয়ে নাড়াচাড়া করে টমেটো নরম হলে সরিষা, পোস্ত, নারকেল, কাঁচামরিচ ও লবণ দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে বেগুন দিয়ে কষাতে হবে। কড়াইয়ের তলা ছেড়ে এলে এবং একটু আঠালো হলে নামিয়ে নিতে হবে। চিতই পিঠার সঙ্গে এই ভর্তা খাওয়া যায়।



Courtesy: Facebook Page Ranna Banna

কাঁচকি শুঁটকি ও কাঁঠালের বিচি ভুনা


উপকরণ : কাঁচকি শুঁটকি হাফ কাপ, পেঁয়াজ ২ কাপ, রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ, মরিচ গুঁড়া ১ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণ মতো, কাঁচা মরিচ ৪-৫টি, জিরা বাটা ১ চা চামচ, কাঁঠালের বিচি কুচি ১ কাপ।
প্রস্তুত প্রণালি : কাঁচকি শুঁটকি তাওয়ায় ঢেলে গরম পানিতে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে। গরম তেলে পেঁয়াজ হালকা ব্রাউন করে তার মধ্যে শুঁটকিসহ সব মসলা দিয়ে খুব ভালো করে কষিয়ে ১ কাপ পানি দিয়ে মাখা মাখা করে নামাতে হবে।


Courtesy: Facebook group Ranna Banna